আজ সকালে সূর্যোদয় দেখেছি
ভোরের পাখিদের ডানামেলা গুনতে গুনতে
হাজার পাখিদের ভিরে তোমার মেলে দেয়া পাখা খুঁজতে খুঁজতে
ঠিক কালকের সকালের মত
জানালার কার্ণিশে মাথা রেখে।
চৈত্রের সকালগুলো এত দেরি করে আসে কেন
তোমাকে ছাড়া, বলতে পার?
আজ দুপুরে রোদে পুড়েছি
হেঁটে যেতে যেতে গরমে ঝুঝতে ঝুঝতে
হাজার মানুষের ভিরে তোমার মুখটি খুঁজতে খুঁজতে
ঠিক কালকের দুপুরের মত
পিচঢালা রাস্তায় পা রেখে।
চৈত্রের দুপুরগুলো এত উদাস হয় কেন
তোমাকে ছাড়া, বলতে পার?
আজ বিকেলে সূর্যাস্ত দেখেছি
অনেক্ষণ ধরে তোমার কথা শুনতে শুনতে
অনেক কথামালার ভিরে তোমার না বলা কথাগুলো বুঝতে বুঝতে
ঠিক কালকের বিকেলের মত
তোমার কাধে মাথা রেখে।
চৈত্রের বিকেলগুলো এত বিষন্ন হয় কেন
তোমাকে ছাড়া, বলতে পার?
আজ সন্ধ্যায় ঘুমিয়ে পড়েছি
চৈত্রের বাতাসের হাহাকার ধ্বণি শুনতে শুনতে
স্বপ্নালু চোখে তোমার কথা ভাবতে ভাবতে
ঠিক কালকের সন্ধ্যার মত।
ইজি চেয়ারের হাতলে মাথা রেখে
চৈত্রের সন্ধ্যাগুলো কাটে না কেন
তোমাকে ছাড়া, বলতে পার?
আজকের রাতে আমি জেগে রয়েছি
একটি দুটি করে তারা গুনতে গুনতে
কিংবা তারাদের ভিরে তোমার মুখচ্ছবি খুঁজতে খুঁজতে
ঠিক কালকের রাতের মত
টেরেসে বিছানো মাদুরে মাথা রেখে।
চৈত্রের রাতগুলো এত দীর্ঘ হয় কেন
তোমাকে ছাড়া, বলতে পার?
শুক্রবার, ৩০ মার্চ, ২০১২
বৃহস্পতিবার, ২৯ মার্চ, ২০১২
শুধাও যদি
শুধাও যদি আমার বাস কোথা?
বলব তারে, অন্যভুবন
খুঁজে নাও হেথা হোথা।
শুধাও যদি হ্রদয় কোথা?
বলব তারে খুঁজে দেখ
আছে তোমার হ্রদয়ে গাঁথা।
শুধাও যদি ভালোবাস কি?
শুধাইব আমি ভালোবাসার বাস কোথা?
তোমরা তারে দেখিয়াছ কি?
শুধাও যদি জীবন কি?
মরনে ওপারে দাঁড়িয়ে
তোমায় যে ভালোবেসেছি।
বলব তারে, অন্যভুবন
খুঁজে নাও হেথা হোথা।
শুধাও যদি হ্রদয় কোথা?
বলব তারে খুঁজে দেখ
আছে তোমার হ্রদয়ে গাঁথা।
শুধাও যদি ভালোবাস কি?
শুধাইব আমি ভালোবাসার বাস কোথা?
তোমরা তারে দেখিয়াছ কি?
শুধাও যদি জীবন কি?
মরনে ওপারে দাঁড়িয়ে
তোমায় যে ভালোবেসেছি।
পোড়া মন
পুড়ছে মাটি অনলে আকার নিতে
কিছু হাড়ি, কিছু পুতুল
কিছু আসবাব পত্রের রূপ দিতে।
পুড়ছে লোহা অনলে তরল হতে
আবার কঠিন হয়ে গড়ছে ইমারত
মাথা গোজার ঠাঁই দিতে।
পুড়ছে বন দাউ দাউ করে
ইটভাটা ওয়ালাদের কয়লার বদলে
নোংরা লোভের অনলে।
পুড়ছে দেহ কামনার আগুনে
নিশি জাগা অপেক্ষার রাতে
তোমায় ভেবে ভেবে।
পুড়ছে হ্রদয় অনলে
দাউ দাউ জ্বলছে আগুন হয়ে
ভালোবাসাটুকু সামলে ধরে।
পুড়ছি আমি প্রতিদিন প্রতিক্ষণ
একটু একটু করে
তোমায় ভালোবেসে।
কিছু হাড়ি, কিছু পুতুল
কিছু আসবাব পত্রের রূপ দিতে।
পুড়ছে লোহা অনলে তরল হতে
আবার কঠিন হয়ে গড়ছে ইমারত
মাথা গোজার ঠাঁই দিতে।
পুড়ছে বন দাউ দাউ করে
ইটভাটা ওয়ালাদের কয়লার বদলে
নোংরা লোভের অনলে।
পুড়ছে দেহ কামনার আগুনে
নিশি জাগা অপেক্ষার রাতে
তোমায় ভেবে ভেবে।
পুড়ছে হ্রদয় অনলে
দাউ দাউ জ্বলছে আগুন হয়ে
ভালোবাসাটুকু সামলে ধরে।
পুড়ছি আমি প্রতিদিন প্রতিক্ষণ
একটু একটু করে
তোমায় ভালোবেসে।
সোমবার, ২৬ মার্চ, ২০১২
ঠিক তখনি ভেবে নিও
খুশি ভরা মহলের মাঝে
হঠাৎ করেই কি একটু আনমনা লাগে
হাজারো মানুষের ভীরে
হঠাৎ করেই কখনো কি একাকি লাগে?
ঠিক তখনি ভেব মনের ঘরে উঁকি দিয়ে........
আকাশের গাঁয়ে যখন উঁকি দেয় ফুটফুটে জোৎস্না
একটু আলোর স্নিগ্ধ পরশ তোমার গালে কি দেয় ছুঁয়ে
অন্ধকারের তারাগুলির দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে
কখনো কি দেখেছ একটি তারার ছুটে চলা দলছুট হয়ে?
ঠিক তখনি দেখ চারিধার খুঁজে নিয়ে........
দুপুরের ঝা ঝা রোদের মাঝে পথ চলতে
মিস্টি হিমেল হাওয়া ঝাপটা ছুঁয়ে যায় তোমার চারিধারে
কিংবা ঝড়ো হাওয়ার পাগলা দিনে
হঠাৎ করেই থমকে দাঁড়ায় বাতাস তোমাকে ঘিরে।
ঠিক তখনি ভেব মনের ঘরে উঁকি দিয়ে........
ধু ধু নীলাকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে
হঠাৎ একটি সাদা মেঘের ভেলা যেন দেখা যায়
সবুজ প্রান্তরে চড়ে বেড়ানো হরিণের দলের মাঝে
একটি হরিণ হঠাতই থমকে ওঠে চমকে চায়।
ঠিক তখনি দেখ চারিধার খুঁজে নিয়ে........
ঠিক তখনি ভেবে নিও
ঠিক তখনি বুঝে নিও ।
ঠিক তখনি ভেবে নিও
আমি দেখছি তোমায়
চোখ বুঁজে অনেক দূর হতে
তোমাকেই ভেবে।
ঠিক তখনি বুঝে নিও
আমি ডাকছি তোমায়
মনে মনে অনেক দূর হতে
তোমাকেই ভেবে।
হঠাৎ করেই কি একটু আনমনা লাগে
হাজারো মানুষের ভীরে
হঠাৎ করেই কখনো কি একাকি লাগে?
ঠিক তখনি ভেব মনের ঘরে উঁকি দিয়ে........
আকাশের গাঁয়ে যখন উঁকি দেয় ফুটফুটে জোৎস্না
একটু আলোর স্নিগ্ধ পরশ তোমার গালে কি দেয় ছুঁয়ে
অন্ধকারের তারাগুলির দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে
কখনো কি দেখেছ একটি তারার ছুটে চলা দলছুট হয়ে?
ঠিক তখনি দেখ চারিধার খুঁজে নিয়ে........
দুপুরের ঝা ঝা রোদের মাঝে পথ চলতে
মিস্টি হিমেল হাওয়া ঝাপটা ছুঁয়ে যায় তোমার চারিধারে
কিংবা ঝড়ো হাওয়ার পাগলা দিনে
হঠাৎ করেই থমকে দাঁড়ায় বাতাস তোমাকে ঘিরে।
ঠিক তখনি ভেব মনের ঘরে উঁকি দিয়ে........
ধু ধু নীলাকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে
হঠাৎ একটি সাদা মেঘের ভেলা যেন দেখা যায়
সবুজ প্রান্তরে চড়ে বেড়ানো হরিণের দলের মাঝে
একটি হরিণ হঠাতই থমকে ওঠে চমকে চায়।
ঠিক তখনি দেখ চারিধার খুঁজে নিয়ে........
ঠিক তখনি ভেবে নিও
ঠিক তখনি বুঝে নিও ।
ঠিক তখনি ভেবে নিও
আমি দেখছি তোমায়
চোখ বুঁজে অনেক দূর হতে
তোমাকেই ভেবে।
ঠিক তখনি বুঝে নিও
আমি ডাকছি তোমায়
মনে মনে অনেক দূর হতে
তোমাকেই ভেবে।
বুধবার, ২১ মার্চ, ২০১২
শবচ্ছেদ
ঐ যে পড়ে আছে নিথর নিস্তব্ধ দেহ
হীমঘরের কোণে;
আমারই লাশের শবচ্ছেদ করে যাই
আমি নিজেই, আপন মনে।
ছুরি হাতে টুকরো টুকরো করে
শবের দেহ থেকে
হৃদপিণ্ড বের করে আনি;
হৃদয়ের টুকরোগুলো
খুলে খুলে দেখি একে একে
একটুকু যদি জানি!
কার নাম লিখা ছিল খুঁজে ফিরি সেথা,
কে ছিল হৃদয়ে তার মরনের কালে হেথা।
হীমঘরের কোণে;
আমারই লাশের শবচ্ছেদ করে যাই
আমি নিজেই, আপন মনে।
ছুরি হাতে টুকরো টুকরো করে
শবের দেহ থেকে
হৃদপিণ্ড বের করে আনি;
হৃদয়ের টুকরোগুলো
খুলে খুলে দেখি একে একে
একটুকু যদি জানি!
কার নাম লিখা ছিল খুঁজে ফিরি সেথা,
কে ছিল হৃদয়ে তার মরনের কালে হেথা।
সোমবার, ১৯ মার্চ, ২০১২
স্বপ্ন জগত
কোথায় চলে এসেছি আমি যেন আজ
কেমন যেন এক স্বপ্ন জগতের মাঝে।
ছায়া ছায়া অন্ধকার খেলা করে হেথা
আলোর দিশার মাঝে মাঝে
আধো আধো আলো খেলা করে যেন
অন্ধকারের বেলার সাঁঝে।
কস্ট কস্ট সুখগুলো যেন দেয় না ধরা
ফাঁক গলে পড়ে যায় বাড়ানো হাতের মাঝে
কষ্ট কষ্ট দুঃখগুলো যেন ছুঁয়ে থাকে
পুড়ে যাওয়া ওই হৃদয়ের ভাজে ভাজে।
বনহরিণীর ভালোবাসা ডাকে সেথা
সবুজ বনের সবুজ ঘাসের মাঝে মাঝে
ছাপ ফেলে রেখে যায় পদচিহ্ন তার
আমার হৃদয়ের প্রতিটা ভাজে ভাজে।
কোথায় চলে এসেছি আমি যেন আজ
কেমন যেন এক স্বপ্ন জগতের মাঝে।
কেমন যেন এক স্বপ্ন জগতের মাঝে।
ছায়া ছায়া অন্ধকার খেলা করে হেথা
আলোর দিশার মাঝে মাঝে
আধো আধো আলো খেলা করে যেন
অন্ধকারের বেলার সাঁঝে।
কস্ট কস্ট সুখগুলো যেন দেয় না ধরা
ফাঁক গলে পড়ে যায় বাড়ানো হাতের মাঝে
কষ্ট কষ্ট দুঃখগুলো যেন ছুঁয়ে থাকে
পুড়ে যাওয়া ওই হৃদয়ের ভাজে ভাজে।
বনহরিণীর ভালোবাসা ডাকে সেথা
সবুজ বনের সবুজ ঘাসের মাঝে মাঝে
ছাপ ফেলে রেখে যায় পদচিহ্ন তার
আমার হৃদয়ের প্রতিটা ভাজে ভাজে।
কোথায় চলে এসেছি আমি যেন আজ
কেমন যেন এক স্বপ্ন জগতের মাঝে।
শনিবার, ১৭ মার্চ, ২০১২
লাল বেদনা
নীল বেদনা দেখেছে সকলে
লাল বেদনা দেখেছে কে?
সাদা শুভ্র আকাশে বাসা বাঁধে
ছোট্ট নীল কস্টের ভাইরাসগুলো
সময়ের সাথে সাথে কস্টগুলো রং ছড়ায়
নীল পরিণত হয় গাড় নীলে
তুমি চলে যাবার কালে।
তারপর কস্টেরা রঙ্গের পাখা মেলতে থাকে
আস্তে আস্তে বেগুনী হতে হতে
কস্টের নীল ভাইরাসগুলো
পরিণত হয় লালিমার লালে
বিস্ফোরিত হয় হৃদয় ছিড়ে দিয়ে
তোমায় হারিয়ে, তোমায় হারিয়ে
রক্তের লোহিত কণাগুলিতে বাসা বাঁধে
যেন ক্যান্সারের জীবানু হয়ে।
মস্তিস্কের মাঝে কেমন এক শুন্যতা কাজ করে
গাড় টকটকে লাল কস্টগুলি মিলেমিশে
আমি চেয়ে চেয়ে দেখি নীল থেকে লাল হয়ে যাওয়া
বেদনাগুলিকে বোধশুন্য হয়ে।
লাল বেদনা খেলা করে
আমার মস্তিস্কের অনুকোষ জুড়ে
অপেক্ষায় বসে আছি
লাল ভাইরাসের তান্ডব দেখব বলে।
লোহিত কণিকাগুলো কবে খেয়ে খেয়ে
শেষ হয়ে যাবে ধীরে ধীরে
পড়ে থাকবে শুধু ঐ অনুচক্রিকাগুলো
বোধের অবসানের চিরমুক্তির কালে।
লাল বেদনা দেখেছে কে?
সাদা শুভ্র আকাশে বাসা বাঁধে
ছোট্ট নীল কস্টের ভাইরাসগুলো
সময়ের সাথে সাথে কস্টগুলো রং ছড়ায়
নীল পরিণত হয় গাড় নীলে
তুমি চলে যাবার কালে।
তারপর কস্টেরা রঙ্গের পাখা মেলতে থাকে
আস্তে আস্তে বেগুনী হতে হতে
কস্টের নীল ভাইরাসগুলো
পরিণত হয় লালিমার লালে
বিস্ফোরিত হয় হৃদয় ছিড়ে দিয়ে
তোমায় হারিয়ে, তোমায় হারিয়ে
রক্তের লোহিত কণাগুলিতে বাসা বাঁধে
যেন ক্যান্সারের জীবানু হয়ে।
মস্তিস্কের মাঝে কেমন এক শুন্যতা কাজ করে
গাড় টকটকে লাল কস্টগুলি মিলেমিশে
আমি চেয়ে চেয়ে দেখি নীল থেকে লাল হয়ে যাওয়া
বেদনাগুলিকে বোধশুন্য হয়ে।
লাল বেদনা খেলা করে
আমার মস্তিস্কের অনুকোষ জুড়ে
অপেক্ষায় বসে আছি
লাল ভাইরাসের তান্ডব দেখব বলে।
লোহিত কণিকাগুলো কবে খেয়ে খেয়ে
শেষ হয়ে যাবে ধীরে ধীরে
পড়ে থাকবে শুধু ঐ অনুচক্রিকাগুলো
বোধের অবসানের চিরমুক্তির কালে।
বৃহস্পতিবার, ১৫ মার্চ, ২০১২
বোবা
কত রঙ এর মানুষ দেখি
কত রঙ এর মন
চোখের পানি সবার লোনা
কাঁদে সে যখন।
কান্না দেখি অভিমানের
কস্ট পেলেও কেউ
চেয়ে চেয়ে দেখি আমি
তাঁদের দুঃখের ঢেউ।
দেখি শুধু চেয়ে চেয়ে
বোবা হয়ে রই
হৃদয় আমার থাকতে যে নেই
মানুষ আমি নই।
কত রঙ এর মন
চোখের পানি সবার লোনা
কাঁদে সে যখন।
কান্না দেখি অভিমানের
কস্ট পেলেও কেউ
চেয়ে চেয়ে দেখি আমি
তাঁদের দুঃখের ঢেউ।
দেখি শুধু চেয়ে চেয়ে
বোবা হয়ে রই
হৃদয় আমার থাকতে যে নেই
মানুষ আমি নই।
মঙ্গলবার, ১৩ মার্চ, ২০১২
মাঝে মাঝে
চোখ পড়তে যাই
কেন যেন ধাক্কা খাই,
মাঝে মাঝে;
অফুরন্ত ভালবাসা খুঁজে যাওয়া
যে চোখের পানে চেয়ে থেকে
সেথা কার নাম লেখা থাকে
গভীর অনুরাগে
মনে বড় লাগে
পারি না পড়তে ভাষা
তবু মনে জাগে আশা
যদি নাম লেখা থাকে সেথা
আমারই;
মাঝে মাঝে।
হ্রদয় ধরতে যাই
কেন যেন ধাক্কা খাই,
মাঝে মাঝে;
অফুরন্ত আবেগ খুঁজে যাওয়া
যে হ্রদয়ের মাঝে
সেথা কার ছবি গেঁথে আছে
ভালোবাসার লাজে
গভীর অনুরাগে
মনে বড় লাগে
পারি না ঢুকে যেতে তার অনুভুতি মাঝে
তবু মনে আশা জাগে
যদি ছবি গাঁথা থাকে সেথা
আমারই;
মাঝে মাঝে।
কেন যেন ধাক্কা খাই,
মাঝে মাঝে;
অফুরন্ত ভালবাসা খুঁজে যাওয়া
যে চোখের পানে চেয়ে থেকে
সেথা কার নাম লেখা থাকে
গভীর অনুরাগে
মনে বড় লাগে
পারি না পড়তে ভাষা
তবু মনে জাগে আশা
যদি নাম লেখা থাকে সেথা
আমারই;
মাঝে মাঝে।
হ্রদয় ধরতে যাই
কেন যেন ধাক্কা খাই,
মাঝে মাঝে;
অফুরন্ত আবেগ খুঁজে যাওয়া
যে হ্রদয়ের মাঝে
সেথা কার ছবি গেঁথে আছে
ভালোবাসার লাজে
গভীর অনুরাগে
মনে বড় লাগে
পারি না ঢুকে যেতে তার অনুভুতি মাঝে
তবু মনে আশা জাগে
যদি ছবি গাঁথা থাকে সেথা
আমারই;
মাঝে মাঝে।
শুক্রবার, ৯ মার্চ, ২০১২
পাগলের ইতিকথা
মানুষগুলো খেলা করে যেন সব মানুষগুলোর হ্রদয়ের ভাবনাগুলোকে নিয়ে
হতাশায় নুয়ে থাকা মানুষগুলোকে এক সময় কেন জানি সব পাগলের পর্যায়ে ফেলে
পাগল আছে দুনিয়ার সকল কোনেতেই, কেও বা ভালোবাসার অভাবে; কেও বা সব হারিয়ে
রাত দিন কোথা দিয়ে আসে আর কোথা দিয়ে চলে যায়; সব তাঁদের কাছে ধোঁয়াটে লাগে।
খাদ্য হোক না সে অমৃত বা বাসি, ক্ষুধার জ্বালায় একসময় তা দিয়েই জঠর ভরে
নগন্য ওই পাগল মানুষগুলো তবুও কোন না কোন ভাবে এ পৃথিবীতেই বেঁচে থাকে।
হতাশায় নুয়ে থাকা মানুষগুলোকে এক সময় কেন জানি সব পাগলের পর্যায়ে ফেলে
পাগল আছে দুনিয়ার সকল কোনেতেই, কেও বা ভালোবাসার অভাবে; কেও বা সব হারিয়ে
রাত দিন কোথা দিয়ে আসে আর কোথা দিয়ে চলে যায়; সব তাঁদের কাছে ধোঁয়াটে লাগে।
খাদ্য হোক না সে অমৃত বা বাসি, ক্ষুধার জ্বালায় একসময় তা দিয়েই জঠর ভরে
নগন্য ওই পাগল মানুষগুলো তবুও কোন না কোন ভাবে এ পৃথিবীতেই বেঁচে থাকে।
সময়ের কারাগারে বন্দি
ঘন্টাগুলো কেটে যায় মুহূর্তের আগে
তুমি সামনে থাকলে
সেই অনুভুতির কথাগুলো বোঝাতে পারি না।
ওই চোখ চেয়ে পার হয়ে যায় দিন মাস
মুহূর্তের মাঝে, তোমার চোখে চোখ পড়লে
তোমাকে বলে বোঝাতে পারব না।
ঠোঁটে ঠোঁট ছোঁয়াতে কোথায় যেন হারিয়ে যাই;
সময় বাঁধা পড়ে না আর সময়ের মাঝে
কালের সময় পার হয়ে যায় মুহূর্তের মাঝে।
কেমন জানি ঘোরের মাঝে সময় কেটে যায়
দিনরাত্রির পার্থক্য বুঝি না কেন জানি
তুমি সামনে থাকলে।
কপাল থেকে চোখ বেয়ে নেমে আসে চিবুকে
চিবুক থেকে আদর নেমে আসে ঠোঁটের কোল ঘেসে
ঠোঁটে ঠোঁটের স্পর্শ পাই যেন কোথায় হারিয়ে যাই।
ঠোঁট থেকে গলা, গলা থেকে বুক পর্যন্ত নামতেই
যেন ঘুরে যায় ঘন্টার কাঁটাখানি
সুধা পান বন্দি হয়ে রয় সময়ের কারাগারে।
সময় ঘড়িতে ঢং ঢং ঘণ্টাধ্বনি বাজে
বার বার মনে করিয়ে দাও সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে
অভিমানে, রাগে বা অনুরাগে ।
আসলেই যে সময় ফুরিয়ে এসেছে বুঝি নিতো
ঘোরের মাঝে
অসমাপ্ত সুধা পান তাই হ্রদয়ে
কশাঘাত হয়ে বাজে।
তুমি সামনে থাকলে
সেই অনুভুতির কথাগুলো বোঝাতে পারি না।
ওই চোখ চেয়ে পার হয়ে যায় দিন মাস
মুহূর্তের মাঝে, তোমার চোখে চোখ পড়লে
তোমাকে বলে বোঝাতে পারব না।
ঠোঁটে ঠোঁট ছোঁয়াতে কোথায় যেন হারিয়ে যাই;
সময় বাঁধা পড়ে না আর সময়ের মাঝে
কালের সময় পার হয়ে যায় মুহূর্তের মাঝে।
কেমন জানি ঘোরের মাঝে সময় কেটে যায়
দিনরাত্রির পার্থক্য বুঝি না কেন জানি
তুমি সামনে থাকলে।
কপাল থেকে চোখ বেয়ে নেমে আসে চিবুকে
চিবুক থেকে আদর নেমে আসে ঠোঁটের কোল ঘেসে
ঠোঁটে ঠোঁটের স্পর্শ পাই যেন কোথায় হারিয়ে যাই।
ঠোঁট থেকে গলা, গলা থেকে বুক পর্যন্ত নামতেই
যেন ঘুরে যায় ঘন্টার কাঁটাখানি
সুধা পান বন্দি হয়ে রয় সময়ের কারাগারে।
সময় ঘড়িতে ঢং ঢং ঘণ্টাধ্বনি বাজে
বার বার মনে করিয়ে দাও সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে
অভিমানে, রাগে বা অনুরাগে ।
আসলেই যে সময় ফুরিয়ে এসেছে বুঝি নিতো
ঘোরের মাঝে
অসমাপ্ত সুধা পান তাই হ্রদয়ে
কশাঘাত হয়ে বাজে।
বৃহস্পতিবার, ১ মার্চ, ২০১২
হ্রদয়ে ছোঁয়া
একটুকু ছুঁয়ে থাকা
হাতে হাত রেখে
চোখে চোখ চেয়ে
মুগ্ধ হয়ে বসে থাকা।
হ্রদয়ের দোলা হ্রদয়ে লাগে
মনের ভেতর কি যে প্রেম জাগে
হারাই নিজেকে কি যে অনুরাগে
তোমাতে তোমাতে
শুধু তোমাতে
চোখে চোখে কত কথা।
চোখের ভাসা চোখ পড়ে যায়
না বলা কথা মন পড়ে তায়
অনুভবে
হারায় হারায়
এ মন হারায়
শুধু তোমার তরে।
একটুকু ছুঁয়ে থাকা
হাতে হাত রেখে
চোখে চোখ চেয়ে
মুগ্ধ হয়ে বসে থাকা।
হাতে হাত রেখে
চোখে চোখ চেয়ে
মুগ্ধ হয়ে বসে থাকা।
হ্রদয়ের দোলা হ্রদয়ে লাগে
মনের ভেতর কি যে প্রেম জাগে
হারাই নিজেকে কি যে অনুরাগে
তোমাতে তোমাতে
শুধু তোমাতে
চোখে চোখে কত কথা।
চোখের ভাসা চোখ পড়ে যায়
না বলা কথা মন পড়ে তায়
অনুভবে
হারায় হারায়
এ মন হারায়
শুধু তোমার তরে।
একটুকু ছুঁয়ে থাকা
হাতে হাত রেখে
চোখে চোখ চেয়ে
মুগ্ধ হয়ে বসে থাকা।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)